সুচনা (Introduction)
যেকোনো বস্তু বা ধারনাকে সরাসরি দেখে বা নিজের কল্পনায় নিয়ে এসে ড্রইং শীট, ট্রেসিং পেপার, কাপড়, বোর্ড ইত্যাদিতে উপস্থাপন করার কৌশলই ড্রইং নামে অভিহিত। বিভিন্ন প্রকার রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুৰ্ভুজ, বুধ, বৃত্তচাপ, ও অন্যান্য জ্যামিতিক প্রতীক বা চিত্রের সমন্বয়ে ও ফাশিত মাপে বসিয়ে যে ড্রইং অংকিত করা হয় তাকে জিওমেট্রিক্যাল ড্রইং বলে। জিওমেট্রিক্যাল ড্রইং মূলত রেখাভিত্তিক ড্রইং। রেখাভিত্তিক চিত্রের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- সরলরেখা, বক্ররেখা, সমান্তরাল রেখা, লঘু, সমকোণ, সুক্ষ্মকোণ, স্থূলকোণ, বিভিন্ন প্রকার ত্রিভুজ, চতুর্থ এবং বৃত্ত অন্যতম ।
এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-
১. (OSH) অনুসরণ করতে পারব।
২. এ্যালফাবেটস অব লাইনস, অক্ষর ও সংখ্যা ড্রইং করতে পারব।
৩. জ্যামিতিক ড্রইং করতে পারব।
৪. ড্রইং প্রতীক, পরিমাপ, সরফেস ফিনিস ও ফ্রি হ্যান্ড স্কেচ করতে পারব
৫. টুলস ও সরঞ্জামাদি পরিষ্কার এবং যথাস্থানে সংরক্ষণ করতে পারব ।
উপর্যুক্ত শিখনফল অর্জনের লক্ষে এই অধ্যায়ে আমরা ছয়টি জব সম্পন্ন করব। এ জবের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ড্রাফটিং কাজে OSHনীতি অনুসরণ পূর্বক রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুভূর্জ এবং বহুভুজসহ বৃত্ত এবং উপবৃত্তের জিওমেটিক্যাল ড্রইং অংকনে দক্ষতা অর্জন করবো। জ্যগুলো সম্পন্ন করার পূর্বে প্রথমেই প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক বিষয়সমূহ জানবো ।
আরও দেখুন...